আর্টওয়ার্ক: নগরবাসী বর্মন
আমরা খেটেখাওয়া দিনমজুর শ্রমিক তোমরা ভুস্বামী ভূমির মালিক পেট চলে না তাই দিন আনি দিন খাই। তুমি কি জানো, তোমার আর আমার দৈহিক গঠন এক? কিন্তু উচ্চবিলাসের নিবৃত্তে খোয়া হয়ে গেছে তোমার আত্ননিয়ন্ত্রণাধীন বিবেক। আচ্ছা একটা কথা বলত, তুমি কেন এতোটা শিক্ষিত কেনইবা নির্বোধ আমার প্রতি অর্নিণেয়ই হচ্ছ নিষ্ঠুর উদ্ধত? বুঝলাম আমার জ্ঞানের অভাব আছে ভিখ মাঙার স্বভাব। তাই বলে নির্দয় তুমি কি করে পার বাপ হতে মুখোশরূপী বিষধর কালসাপ? আনমনে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে কখনো কি করেছো যাচাই, আমরা যদি গাড়ি না চালাই কি করে যাবে তুমি কাঙ্খিত সেই গন্তব্যের সীমানায়? আমরা যদি ধান না মাড়াই কি করে খাবে তুমি মেটাবে নিত্যনৈমিত্তিক তৃপ্ত চাহিদায়? আমি যদি জুতা না সেলাই কি করে বেরোবে তুমি হাঁটবে সানন্দে দূর অজানায়? বলতে লাগে ভয় তবুও বলতে হয় যেখানে আমাদের অপমানে পৃথিবীর নেই কোনো অবক্ষয়। আর সেখানে, ক্ষুদ্র তুমি যাচাই করলেই হবে না তো বিশ্বজয়? তবুও একটু, ভালোবেসো তাচ্ছিল্যের লয় প্রহার করে নয়। তোমার প্রহার ক্ষতবিক্ষত করে আমার জ্ঞানহীন মূর্খ হৃদয়।
অসাধারণ শব্দ ভঙ্গি।আর দারুণ মনুষ্যত্বের মূল্যায়ন🖤
শোকরিয়া এবং অসংখ্য ভালোবাসা আঁকশির প্রতি আমার কবিতা তাদের ম্যাগাজিনে স্থান দেওয়ায়।
আলহামদুলিল্লাহ🖤
খুবই সুন্দর
কবির জন্য শুভকামনা।
সবসময়ই আপনার কবিতাগুলোয় শব্দের ব্যবহার, রিনরিন লয়ে জাগিয়ে তোলে আমি পাঠকের হৃদ কমল। এবং এও আশা করি প্রত্যেক পাঠকই তৃপ্ত হয়। দো’য়া রইল, কবি।